1. admin@dailypabna24.com : admin :
রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
Title :
পাবনা-২ আসনে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনী বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদকের সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান জেটেব পাবনা জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে ছোটন সভাপতি, লিটন সাধারণ সম্পাদক তৃতীয় বারের মত শ্রেষ্ঠ উপজেলা প্রধান শিক্ষক হলেন মকবুল হোসেন এবারও শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক হলেন মাসুদ রানা মাসুমদিয়ায় ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ,অভিযুক্ত গ্রেফতার  ১৫ই আগস্ট উপলক্ষে আমিনপুর থানা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে আমিনপুর থানা আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন  পাবনার নবনিযুক্ত ডিসি’র সাথে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির শুভেচ্ছা বিনিময় পরিবেশকদের ৩৫ কোটি টাকা ফেরত না দেওয়ার অভিযোগ ইউনিভার্সাল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক

পাবনার সেই কলেজে অভিযান চালিয়ে সত্যতা পেয়েছে দুদক

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৭৪ বার পঠিত

গত পাঁচ বছর ধরে ভারতের কলকাতায় বাড়ি বানিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন পাবনার বেড়া উপজেলার মাশুন্দিয়া-ভবানীপুর কে. জে. বি. ডিগ্রি কলেজের জুনিয়র প্রফেসর বিশ্বনাথ দত্ত। প্রথম দিকে বছরে দুই-একবার দেশে এসে হাজিরা দিয়ে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে বেতন-ভাতা উত্তোলন করলেও গত এক বছরে একবারও আসেননি তিনি। কলেজেও নেই হাজিরা। অথচ ভোগ করছেন বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সব সুবিধা।

অভিযোগ রয়েছে কলেজের প্রিন্সিপাল আব্দুস ছালাম বিশ্বাস ও বিশ্বনাথের ভাই সুনিল দত্ত পরস্পর যোগসাজশে নিয়মিত বেতন-ভাতা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে যাচ্ছেন।

বিষয়টি খতিয়ে দেখতে রোববার (১৪ আগস্ট) অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এনফোর্সমেন্ট টিম। এসময় অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে টিম। দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, উপসহকারী পরিচালক মো. মনোয়ার হোসেন, মো. ফেরদৌস রায়হান বকসী ও মো. মোক্তার হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত এনফোর্সমেন্ট টিম সরেজমিনে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে কলেজটিতে রক্ষিত বিভিন্ন রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা এবং অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়।

প্রাথমিকভাবে অভিযোগের বিষয়টি এনফোর্সমেন্ট টিমের কাছে সত্য বলে প্রতীয়মান হয়েছে। রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশসহ বিস্তারিত প্রতিবেদন শিগগিরই কমিশনে দাখিল করবে এনফোর্সমেন্ট টিম।

অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায়, বিশ্বনাথ দত্ত প্রায় পাঁচ বছর আগে পরিবার নিয়ে ভারত চলে যান। মাঝে মাঝে তিনি দেশে এসে কলেজে হাজিরা দিয়ে আবার ফিরে যান। তবে অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে গত এক বছরের বেশি সময় ধরে ছুটি ছাড়াই ভারতে অবস্থান করছেন।

কলকাতায় বসবাস করলেও কাগজপত্রে কলেজে উপস্থিত দেখিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল আব্দুস ছালাম বিশ্বাস ও বিশ্বনাথের ভাই সুনিল দত্ত যোগসাজশে নিয়মিত বেতন-ভাতা উত্তোলন করছেন। বিশ্বনাথ দত্তের চাকরির ইনডেক্স নম্বর-৪০৩৩৮৪, পাবনা বেড়া শাখা সোনালী ব্যাংক, হিসাব নম্বর-০০২০৬৩২৫১।

লিখিত অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, বিশ্বনাথ দত্ত তার বড় ভাই সুনিল দত্তের কাছে ব্যাংকের চেকবই স্বাক্ষর করে রেখে গেছেন। প্রতি মাসে বেতন বইতে ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল নিজেই বিশ্বনাথ দত্তের নামের ঘরে স্বাক্ষর করে বেতন ব্যাংক হিসাবে জমা করেন। এরপর বেতনের পুরো টাকা উত্তোলন করিয়ে নিজেরা ভাগবাটোয়ারা করে নেন। এছাড়া কলেজ অংশের মাসিক বেতনের পুরোটাই ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল জাল স্বাক্ষর করে আত্মসাৎ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
           মেইলঃ dailypabna@gmail.com
  © স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ dailypabna২৪.com
Theme Customized By Shakil IT Park